Tuesday 6 August 2013

Internet Income How much is easy



He is often called one of the Internet Income, Income at home easily. Given a lot more time in the day to spend some time to earn thousands of dollars. This sort of idea has been created. I took over the business when he started sathesathe money will come. I can say that it is not easy task to earn thousands of dollars. In contrast to the work of the hands of the sathesathe Obviously. How easy is it realistic amount of money, thousands of dollars of income for the time, effort, talent costs are among some of the ideas you can get from this.
Ptc: very easy and very difficult
Click to get the money, the money that you are promoting these pitisira. The job is very easy. Pitisi become a member of the site (free). Then click on the link given in accordance with their rules. The money will be credited to your account link. Basically, the advertising links. If you click on those ads is their intention that the money you get in return for their advertising. Etuku very easy to work with. If it is difficult enough to want to return.
Find out more income conditions. Klikasense Suppose you are a member. You'll have the opportunity to click on some of the many terms depending on (among other details here). In general, you'll have the opportunity to click 15 to 30. In this way, you will earn 5 dollars a month barajora. If you are a member of these 10 sites can earn a maximum of $ 50.
Others can be a member of the (free), then he can click his bhagao. Yatajanake more of your income. In fact, the blog / website / Facebook / email, etc., you can collect hundreds of members. If your income through their own income will bahuguna. The job is not easy. Phaloyara with many popular blogs or Facebook account, you will keep.
<a href="http://www.learnonlineus.com/">learnonlineus</a>
Arekabhabe income can be increased. You are free money from the premium membership a member can take. Niscitabhabe besisankhyaya This will allow more money to click advertisements. As well as those who become a member of your members (klikasense up to level 8) to get their money. If this works for you pitisi everything possible to earn thousands of dollars. Another issue to keep in mind as well. The site is very manolobha pitisi advertisements, gathered the money in your account, it can work, but the money is not available. So I need to know before you join the site reliable or fake.
Another big problem, do not arrange to get the money through pepalera. Pitisi site gives a lot of money by simply pepalera. Only ekaranei you do not have access to many pitisi site.
I can tell you is very simple, but very difficult to pitisi income using the Internet.
Freelancing: easy and difficult
Freelancing is a work made over the Internet. I will work on your skills and get the money. If you receive such a low cost data entry, graphic design, Flash animation, etc., the more money you will get, Web Design, Programming for more money.
It is easy to let arocana. If you use Microsoft Word can do the data entry. He worked as an easy. It is estimated dollars, ghantaprati 4 dollars a day in revenue as 5 hours a month can earn 500 dollars. Sometimes more.
Are working hard to get work. Freelancing is found in the normal work site. Freelancer, ODesk, Scriptlance, guru, etc. Membership is free at the site. The job description is on the site. I will tell you how much money you want to do. He'll be sure to test your skills in the work you can do it on time. He was allowed to return to work if you do not, the money will be deposited at the site of Freelancing. You can pick out from.
Many of us do not have a problem. The skills required. How much money do you fix it, communicating with them properly informed of the skills needed for the patient. In particular, the new name for the experience you have written. Some of them work properly after you have been in contact with the work is easy to find.
Freelancing is compared with the work. Some of the time you spend enough money you can earn. The most difficult task communication. I know the right way, always follow-up, etc., are required to know English to communicate.
Balatei income from the internet can be easy. But do not expect good results when used as an alternative to employment or a few days is not enough time. The reality is that the Internet is slower than employment income. Day - night is always to maintain contact.
The result?

Thursday 13 June 2013

keyword research: কেন করবেন

১. কারণ মানুষ kewword ব্যবহার করে তাদের প্রয়োজনীয় সমাধান খোজে
২. SE চায় সবসময় best result দেখাতে
৩. আপনার জানা উচিৎ কোন ধরনের keyword বেশি খোজা হচ্ছে
৪. সবথেকে প্রধান কারণ হল, keyword research tools আপনাকে সাহায্য করে এটা জানার জন্য যে, ওয়েবে কি খোজা হচ্ছে এবং কি খোজা হচ্ছে না
keyword research এর জন্য অনেক ধরনের tools আছে। তার মধ্যে wordtracker, keyword discovery, google Adwords etc অন্যতম।

অধিকাংশ মানুষ google adwords ব্যবহার করে - এটা অনেক দ্রুত ও বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়।

Keyword Research এর নিয়ম:

আসলে এটার কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই, বাজারে অনেক paid tool পাওয়া যায়, যা দিয়ে খুব সহজ ভাবে সঠিক keyword select করা যায়। কিন্তু
আমরা যেহেতু ঐসব paid tools ব্যবহার করব না, তাই আমাদের keyword researchএর basic procedure জানা উচিৎ। Keyword

Research এর সময় ৭টা জিনিস বিবেচনা করা উচিৎ

১. Brainstorming (কোন বিষয়ে চিন্তা করা)
আমার Target Market কে এবং ঐ বিষয়ের উপর কোন keyword নিয়ে চিন্তা করা এবং লক্ষ করা যে, আমি কি স্থানীয়ভাবে না দেশের ভিতরে, নাকি সারা বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগীতা করতে চাচ্ছি। আমার target market এর উপর কি লিঙ্গ, বয়স ঐ দেশের Income এর কোন যোগসূত্র আছে, যদি থাকে তাহলে এটা কিভাবে আমার desired keyword এর উপর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন: আপনার যদি একটি Furniture এর দোকান থাকে শুধুমাত্র একটি জেলাতে তাহলে আপনার keyword হতে পারে "Khulna Furniture" আবার আপনার যদি Otobi এর মত একটি প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে আপনাকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করতে হবে।

সঠিক keyword selection এর জন্য আপনি আরো যে কাজ করতে পারেন, তা হল আপনি আপনার target customer, sales people, friend
and relatives দের জিজ্ঞাসা করতে পারেন তারা ঐ বিষয়ে search করতে হলে কোন wordটা বাছাই করত। এমনও হতে পারে, আপনি যে technical terms চিন্তা করছেন, তাদের সাথে তা নাও মিলতে পারে। আপনি আপনার বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন Online forum/blogs visit করতে পারেন। আপনি আপনার Competitors এর ওয়েবসাইট visit করে সেখান থেকে ধারনা নিতে সে কি করছে, কোন ধরনের keyword ব্যবহার করছে ইত্যাদি। তারপর আপনার idea গুলো একটা কাগজে লিখে রাখুন।
২. keyword গুলোকে বিভিন্ন বিষয়ানুযায়ী ভাগ করা
আপনার product অথবা service অনুযায়ী একের অধিক keyword set তৈরি করুন। অনেক সময় এই step টা সঠিক ভাবে করা সম্ভব নাও হতে পারে, কারন আপনি যতক্ষণ না keyword research করছেন, ততক্ষণ আপনি জানতে পারবেন না, অন্যরা কোন ধরনের search term ব্যবহার করছে। তাই অনেক সময় এই ধাপটা research এর আগেও করা হয়। যখন যেভাবে সুবিধা হয়।
৩. research করা

keyword research করার জন্য আপনি keyword research tools ব্যবহার করতে পারেন।
যে কোন ক্যাটাগরি একটা seed phrase পছন্দ করুন ।
অথবা যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে, তাহলে আপনি সরাসরি google keyword research tool এ আপনার desired url টি প্রবেশ করান।
৪. compile বা সংকলন করা
এখন keyword research tools থেকে Export spreadsheet করুন।
যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে keyword গুলোকে Re-categorize করতে পারেন
৫. remove বা অপসারণ করা

spreadsheet খোলা থাকা অবস্থায় কোন non-relevant phrases বাদ দিতে পারেন।
যেসব keyword এর search count low সেগুলো বাদ দিন। এক্ষেত্রে অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করুন। দরকার হলে আপনার ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করুন।
৬. Determine Competitiveness
এখানে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আপনি কি অনেক বেশী প্রতিযোগীতা চান নাকি অল্প। প্রতিটা Phrase এর একটি আলাদা আলাদা competitiveness আছে। এখন আপনি যদি সবাই যে phrase এর পিছনে দৌড়াচ্ছে, আপনিও তার পিছনে গেলে আপনার জন্য target achieve করা কঠিন হয়ে যাবে। তাই এমন keyword ঠিক করতে হবে যা থেকে প্রয়োজনীয় ভিজিটর পাওয়া যাবে, আবার প্রতিযোগীতাও কম থাকবে।

Competitiveness অনুযায়ী phrase গুলোকে ৩ভাগে ভাগ করা যায়:
  • highly competitive
  • fairly competitive
  • non-competitive
৭. সঠিক keyword select করুন

এই ধাপগুলো শেষ হয়ে গেলে আপনি খুব সহজেই আপনার keyword গুলো পছন্দ করতে পারবেন। keyword select করার সময় নিচের বিষয়গুলোর
উপর লক্ষ্য রাখুন:
  • number of searches
  • relevancy to your web site (ওয়েবসাইটের সাথে প্রাসঙ্গিক কিনা)
  • competitiveness level

(seo) কি এবং কেন ব্যবহার করা হয়?

২ধরনের search result আছে।
  •  Oraganic ও
  • Paid.

আমরা এখানে organic search result নিয়ে কথা বলব। কারন এটা Free আর paid search result এ তো টাকা খরচ করলেই Ad দেওয়া যায়।

প্রথমেই আমাদের জানা উচিৎ search কিভাবে কাজ করে?

search engine প্রধানত দুইটা component নিয়ে কাজ করে:
  • Crawler - এটা প্রধানত বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে Information Collect করে (spider, robot/bot মাধ্যমে) এখানে Search Engine or SE প্রধানত যেকোন link কে follow করে তারপর তথ্য সংগ্রহ করে এবং তাদের ডাটাবেসএ সেই তথ্য সংরক্ষণ করে।
  • Algorithm - এখানে search engine প্রাপ্ত information গুলো বিশ্লেষণ করে, বিভিন্ন page এর content এর relevancy ও quality অনুযায়ী ranking প্রদান করে। SE এর Algorithm অনেক factor এর উপর নির্ভর করে।

seo কি?

seo - search engine optimization. বাংলাতে সংজ্ঞা দিলে বলা যায়, seo হল কিছু নিয়মনীতি/টেকনিক যার মাধ্যমে কোন একটা ওয়েবসাইট বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন (google, msn, yahoo etc) থেকে বেশি পরিমাণে ভিজিটর/ট্র্যাফিক পেতে পারে। আসলে, seo এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমে পাতায় আনতে পারলে, ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেকাংশে বেড়ে যায়।
আরো সহজ ভাবে বলা যায়: যদি আমরা একটি গান ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল google এ আমরা ঐ গানের লাইনটি লিখে search করি। এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা ঐ গানটি পেতে পারি। এভাবে google প্রতি page এ ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো - google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? নিশ্চয় প্রথমপেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই। এই বিশেষ কিছুই হল seo এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন। আর প্রথম পেজ মানেই বেশি বেশি ভিজিটর।
seoতে যারা নতুন তারা Google Webmaster Guideline follow করতে পারেন। আপনি যদি বেসিক rules follow করেন তাহলে আপনাকে seo নিয়ে বেশি চিন্তা করতে হবে না। আমরা একটা ওয়েবসাইট বানাই ভিজিটরের জন্য, কাজেই আপনি যদি তারা যা জানতে চায়, তা যদি তাদের কাছে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলেই আপনার ৫০-৬০% seo হয়ে গেলো।
একজন ভিজিটর কেন search করে: হয় তারা কোন প্রশ্নের উত্তর খুজছে, বা তারা কোন সমস্যার সমাধান খুজছে অথবা তারা তাদের প্রয়োজন মেটাতে চায়। আপনি যদি আপনার সাইটের মাধ্যমে তাদের প্রশ্নের উত্তর, সমস্যার সমাধান বা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য তাদের দিতে পারেন তাহলে আপনার আর কোন চিন্তা নেই।
seo কে সাধারণত ২ভাগে ভাগ করা হয়:
  •  On Page Seo এবং
  • Off page seo.

On page seo: সহজভাবে বলা যায়, আপনি আপনার ওয়েবসাইট সর্ম্পকে যা বলছেন আর Off page seo হল অন্যরা আপনার সর্ম্পকে যা বলছে।

seo এর ব্যবহার:

ধরুন আপনার একটি Baseball বিষয়ক সাইট আছে যা বর্তমানে #১০ এ অবস্থান করছে। আপনি চাচ্ছেন কেউ যদি search engine এ "Baseball Cards" লিখে search করে তাহলে এটি #১ অবস্থানে দেখাবে - এটা করতে হলে আপনাকে ঐ সাইট এর seo করতে হবে। seo সাধারণত কোন popular search term বা keyword ব্যবহার করে করা হয়। এখন আপনি যদি seo করে আপনার Brand name কে উপরের দিকে নিতে চান এবং সফলও হন, তাহলেও এটিকে ঠিক seo বলা যায় না। কারণ search engine যথেষ্ট smart এবং se আপনার company name ও keyword কে খুব সহজেই আলাদা করতে পারে। আর প্রধান ব্যাপার হল, যে keyword এর জন্য যত প্রতিযোগীতা, সেই keywordএ rank করা তত কঠিন।
এই জন্য seo শুরু করার আগে কিছু planning করে নেয়া ভাল। ধরুন, আপনি একটি নতুন সাইট খুললেন, যে বিষয়ে আগে থেকেই লাখ লাখ প্রতিযোগী আছে, আর অন্য একজন একটা সাইট বানাল যে বিষয়ে হয়ত ১০০০টা সাইট আছে, এখন আপনিই বলুন কোথায় প্রতিযোগীতা করা সহজ হবে লাখের ভেতরে না হাজার এর ভিতরে?
এই কারণে সাইট এর সঠিক seo planning এর জন্য সঠিক keyword নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। keyword selection ঠিক না হলে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফলাফল পাবেন না। কারণ কোন মানুষ যখন Search engine কোন কিছু খোজে তখন এই search term গুলো ব্যবহার করে। কাজেই আপনি যদি না জানেন যে মানুষ কি খুজছে, তাহলে আপনি কিভাবে তাদের প্রয়োজন পূরণ করবেন।

গুরুত্বপুর্ন কয়েকটি প্লাগইন :থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স বহুবিধ কাজের সফটঅয়্যার। মিডিয়া এনিমেশন, স্পেশাল ইফেক্ট, বিজ্ঞাপন চিত্র, আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন থেকে শুরু করে থ্রিডি কার্টুন এনিমেশন সবই তৈরী করা হয় এর সাহায্যে। স্বাভাবিকভাবেই সফটঅয়্যারটি অত্যন্ত বড় এবং জটিল।
অন্যভাবে বললে বরং বলতে হয়, থ্রিডি বিষয়টিই জটিল। এজন্য সফটইমেজ, লাইটওয়েভ কিংবা মায়ার তুলনায় বরং থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স তুলনামুলক সহজ। সবাই ব্যবহার করতে পারেন বলেই বেশি জনপ্রিয়। সফটঅয়্যারকে সহজ করার জন্য ছাড় দিতে হয়নি এমন না। আরো জটিল সফটঅয়্যারে যত ভাল ফল পাওয়া যায় তারসাথে তুলনা করলে মানের ওপর এর প্রভাব পরেছে।
সহজতা এবং ভাল মান দুটিকে একসাথে মেলানো কঠিন। এখানেই ভুমিকা তৃতীয় পক্ষের। তারা প্লাগইন নামে বিশেষ সফটঅয়্যার তৈরী করেন যা ইনষ্টল করলে মুল সফটঅয়্যারের কোন কাজ আরো ভালভাবে করা যায়, কিংবা সহজে করা যায়।
বাংলাদেশে থ্রিডি এনিমেশনের ব্যবহার তুলনামুলক সীমিত। অন্তত চলচ্চিত্রে স্পেশাল ইফেক্ট বা ক্যারেকটার এনিমেশনের বিচারে। ফলে জানার সুযোগও সীমিত।
থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্সের কাজ সহজ করতে পারে, কিংবা ফলাফল উন্নত করতে পারে এমন কয়েকটি প্লাগইনের পরিচিতি তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।


Archvision RPC
ম্যাক্সের কাজের মধ্যে আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। ঘরবাড়ি তৈরীর আগেই তার থ্রিডি মডেল তৈরী করে প্রচারের কাজে ব্যবহার করা হয়।
কাজ করার সময় মুল বাড়ি নিশ্চয়ই তাদের নকশা অনুযায়ী করবেন। সেইসাথে রাস্তাঘাট, সেখানে মানুষ-গাড়ি, গাছপালা ইত্যাদি তৈরী করার কি সম্ভব।
একাজে সহায়তা করতে পারে আরপিসি। মুলত এটা মডেল লাইব্রেরী। তাদের তৈরী সব ধরনের অবজেক্টের মডেল রয়েছে, একে প্লাগইন এর মাধ্যমে ইমপোর্ট করে ব্যবহার করা।
কোন হাউজিং কোম্পানীর বিজ্ঞাপনে রেলিং এর সাথে গাছ থেকে শুরু করে অন্যান্য গাছপালা, পথচারি, গাড়ি ইত্যাদি দেখে থাকলে জানবেন সেটা আরপিসি ব্যবহার করে তৈরী।
v-Ray
একসময় থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স সম্পর্কে প্রচলিত কথা ছিল, এর লাইটিং ব্যবস্থা উন্নত না। চকচকে ধাতব পদার্থ, কাচ থেকে শুরু করে সুর্য়ের আলো বা অন্য আলো ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে না। বর্তমানে যদিও এডভান্সড লাইটিং ফিচার যোগ করা হয়েছে। এটা করার আগেই ভি-রে নামে একটি প্লাগইন বাজারে আসে এবং সাথেসাথেই জনপ্রিয়তা লাভ করে।
এর কাজ মুলত দৃশ্যকে আলোকিত করা। কোন থ্রিডি কাজে ঘরবাড়ি, গাছপালা, পুকুর-নদী ইত্যাদি আলোছাড়ায় খেলা যদি দেখে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভি-রে এর ব্যবহার দেখেছেন। উদাহরনের ছবিটি দেখে ধারনা পেতে পারেন এর ব্যবহারে কি ফল পাওয়া যেতে পারে। অনেক ম্যাক্স ব্যবহারকারী ভি-রে বাদ দিয়ে কাজের কথা ভাবেনও না।
Di-O-Matic Character Pack
থ্রিডি এনিমেটেড মুভি সম্পর্কে যদি আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ডাই-ও-ম্যাটিক এর ব্যবহার দেখেছেন। চলচ্চিত্র, টিভি থেকে শুরু করে সব যায়গায় এটা ব্যবহার করা হয়। ডাই-ও-ম্যাটিক বললে মুলত কয়েকটি প্লাগইন এর সমষ্টি বুঝায়। যেমন Voice-O-Matic, Facial Studio, Morph-O-Matic, Morph Toolkit, Hercules, Cluster-O-Matic ইত্যাদি।
উদাহরন হিসেবে ভয়েস-ও-ম্যাটিক এর কথা বিবেচনায় আনা যাক। আপনি হয়ত বাইপেড কিংবা বোন ব্যবহার করে কোন চরিত্রকে হাটাচলা, দৌড়ানো ইত্যাদি সব কাজ করাতে পারেন। সমস্যা হয়ে দাড়ায় তাকে দিয়ে কথা বলানো, কথার সাথে ঠোট মেলানো। থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স এর Morph ব্যবহার করে চেষ্টা করতে পারেন, যদি করেই থাকেন তাহলে জানেন কতটা জটিল সেই কাজ।
ভয়েস-ও-ম্যাটিক এই কাজকে সহজ করে দিতে পারে। বিভিন্ন ধরনের উচ্চারনের জন্য (মুলত ইংরেজি ভাওয়েল) মুখভঙ্গি তৈরী করে দেবেন। এরপর সফটঅয়্যার নিজেই শব্দে সাথে মিল রেখে ঠোট নাড়াবে। রেকর্ড করা শব্দই হোক আর ইংরেজিতে টাইপ করা লেখাই হোক।
ভয়েস-ও-ম্যাটিক এর মায়া ভার্শনও পাওয়া যায়।
একইভাবে ফেসিয়াল ষ্টুডিও ব্যবহার করে Sphere তৈরীর মত সহজে যে কোন ধরনের মুখমন্ডল তৈরী করতে পারেন। মুখমন্ডল, চিবুক, ঠোট, নাক, কান, দাত সবকিছুই ইচ্ছেমত তৈরী করে নিতে পারেন প্যারামিটার পরিবর্তন করে। এমনকি কতটা পুরুষ, কতটা মহিলা, বয়স, কিংবা এলিয়েন যেকোন কিছুই করে নিতে পারেন মুহুর্তে।
থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স ব্যবহার করে কিছু করা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ। সেখানে কোন প্লাগইন যদি কাজ সহজ করে কিংবা সময় বাচায় তাহলে সেগুলি হাতের কাছে রাখাই ভাল।

কোথায় পাবেন ? ইন্টারনেটের যুগে এটা হয়ত গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন না। 

ফ্রিল্যান্সিং কাজে গ্রাফিক ডিজাইনের অবস্থান

ফ্রিল্যান্সিং কাজে গ্রাফিক ডিজাইনের অবস্থান এতই শক্তিশালী যে মাল্টিমিডিয়ার অন্যান্য অনেক বিষয় প্রচারে যথেষ্ট গুরুত্ব পায় না। সবাই ধরে নেন ফটোশপ-ইলাষ্ট্রেটর নিয়েই কাজ করতে হবে।

এর সহজ একটি পরিনতির কথা দেখা যাক। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নাম লেখাচ্ছেন। এদের বড় একটি অংশ গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করতে আগ্রহি। কাজ যত বেশিই থাক, তারসাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিযোগিতা বাড়তে থাকবে। বর্তমানে সাধারনভাবে হিসেব করা হয় প্রতিটি গ্রাফিক ডিজাইন কাজের জন্য গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ জনের মত ফ্রিল্যান্সার বিড করেন। প্রতিযোগিতা আরো বাড়লে সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি অনেকে কম টাকায় কাজ করার প্রস্তাব দেবেন এটাই স্বাভাবিক।
যদি আগে থেকেই বিষয়টি হিসেব করে বিকল্প খোজ করতে চান, অন্য কাজের দিকে যেতে চান তাহলে থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স হতে পারে পছন্দের একটি বিষয়।


থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স সবচেয়ে জনপ্রিয় এনিমেশন প্যাকেজ। থ্রিডি মডেল তৈরী থেকে এনিমেশন থেকে ভিডিও ফাইল তৈরী বা থ্রিডি গেম তৈরী সবই করা হয় এতে। জনপ্রিয় হওয়ার মুল কারন সফটঅয়্যারটি তুলনামুলক সহজ (মায়া, সফটইমেজ ইত্যাদির তুলনায়)। ফটোশপের সাথে তুলনা করে সহজ না ভাবাই ভাল। যদি বলা হয় ১ মাসে ফটোশপে কাজ করার দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব তাহলে তুলনা করে বলতে পারেন, ম্যাক্সে কাজ করার দক্ষতা অর্জন করতে কমপক্ষে ৬ মাস সময় দিতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজে থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স ভিত্তিক কাজে যে সুবিধেগুলি পাওয়া সম্ভব তা সংক্ষেপে এমন;
  •         প্রতিযোগি তুলনামুলক কম। ফলে কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি।
  •        সাধারনভাবে কাজের রেট গ্রাফিক ডিজাইন থেকে বেশি।
  •        সহজ থেকে শুরু করে খুব উচুমানের কাজের সুযোগ পাওয়া সম্ভব।
  •      সহজেই দীর্ঘকালীন কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।
ম্যাক্সের কাজের মধ্যে থ্রিডি মডেলিং এর কাজ সবচেয়ে বেশি। বিশেষ কোন বস্তুর মডেল বা ঘরবাড়ির মডেল তৈরীর কাজ রয়েছে যথেষ্ট। টিভিতে প্রচারিত বিজ্ঞাপন থেকে ধারনা পেতে পারেন। কোন পন্যের প্যাকেট থেকে শুরু করে হাউজিং কোম্পানীর বাড়ি এগুলির সবই মুলত ম্যাক্সে করা হয়।
নির্দিষ্টভাবে ঘরবাড়ি তৈরীর দক্ষতা অর্জন করা একটি ভাল লক্ষ হতে পারে। সারা বিশ্বেই রিয়েল ষ্টেট একটি বড় ব্যবসা। আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন নামের এই ধরনের কাজের চাহিদা সবযায়গায় আছে এবং থাকবে।
সহজ কাজের আরেকটি দিক হচ্ছে লোগো এনিমেশন। বড় কোন কোম্পানী থেকে শুরু করে অনেকে ওয়েবপেজের জন্যও এনিমেটেড লোগো তৈরী করান।
আরো উচুমানের কাজ করতে চাইলে গেমের জন্য ক্যারেকটার তৈরী বা এনিমেশনের কাজের কথাও ভাবতে পারেন। ক্যারেকটার মডেল এবং রিগিং (এনিমেশনের জন্য তৈরী করা) নিয়মিত কাজ। এছাড়া গেমের সিন তৈরীর কাজও কখনো কখনো করানো হয়।
কল্পনাকে আরো সামনে নিয়ে হয়ত হলিউডের থ্রিডি মুভির কথা ভাবতে পারেন। সেক্ষেত্রে মনে রাখা ভাল, হলিউডের মানের কাজ কেবলমাত্র হলিউডেই করা সম্ভব। এই পরিমান দক্ষতা অর্জন করা কঠিন।
থ্রিডি ষ্টুডিও শিখবেন সিদ্ধান্ত নিলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স কোথায় শিখবেন বা কিভাবে শিখবেন।
সত্যিকার অর্থে উচুমানের কোর্স করার ব্যবস্থা বাংলাদেশে নেই। প্রাথমিক কিছুটা ধারনা পেতে পারেন কোন ট্রেনিং সেন্টারে, মুল শেখার কাজ করতে হবে নিজেকেই। বাংলাদেশে যারা নিয়মিত কাজ করেন তাদের অধিকাংশ নিজের চেষ্টায় শিখেছেন।

ম্যাক্স সফটঅয়্যারের সাথে টিউটোরিয়াল দেয়া থাকে। সেগুলি দিয়ে শুরু করতে পারেন। এছাড়া ইন্টারনেটে সব ধরনের কাজের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়।

জুতা থেকে বিদ্যুৎ


ঢাকা:জুতা থেকে বিদ্যু ৎপাদনের পদ্ধতি বের করেছেন চার ছাত্র। তাদের আবিষ্কৃত জুতা পায়ে হাঁটলে আরামে কেবল পথ চলাই হবে না বরং প্রতি পদক্ষেপে বিদ্যুতও উদপাদিত হবে। বিদ্যু দিয়ে অনায়াসে সেল ফোন, ট্যাবলেট পিসির মতো বহনযোগ্য ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতির শক্তি যোগানো যাবে

তবে এখানেই থেমে যায়নি আমেরিকার হিউস্টনের রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্র-প্রকৌশলী বিভাগের এই চার ছাত্র। তারা বলছেন, জুতার কল্যাণে ভবিষ্যতে জীবন রক্ষার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিরও শক্তি যোগান সম্ভব হবে। টেক্সাস মেডিক্যাল সেন্টারের অন লাইন সংবাদে খবর প্রকাশিত হয়েছে

চার ছাত্রের নাম হলো- ক্যারিয়োস আর্মাডা, জুলিয়ান কাস্ত্রো, ডেভিড মোরিল্লা এবং টেইলার ওয়েস্ট। এর আগে জুতা থেকে বিদ্যু তৈরির চেষ্টা হয়েছে এবং জন্য হাঁটুর গতিকে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু চার ছাত্র এর বদলে পাকে বেছে নেন। তারা দেখতে পান হাঁটার সময় সবচেয়ে শক্তি প্রয়োগ করা হয় পায়ের গোড়ালিতে। সুতরাং বিদ্যু তৈরির জন্য পায়ের অংশকেই বেছে নিলেন তারা। বিদ্যু তৈরির যন্ত্র বসালেন জুতার গোড়ালিতে

এভাবে তৈরি হলো পেডআইপাওয়ার নামে বিদ্যুত উতপন্নকারী জুতা। ৪০০ মিলিওয়াট বিদ্যুত উতপন্ন করে জুতা। বিদ্যুত তার দিয়ে কোমরে বাধা ব্যাটারি প্যাকে জমা হতে থাকে।
অবশ্য এখনো জুতার সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়নি। পরীক্ষামূলক জুতাটি আকারে বেশ বড়। প্রতিদিন পরে ঘোরাফেরা করা যাবে না

ছাত্ররা মনে করছেন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল আগামী শরৎকালে তাদের প্রকল্প হিসেবে জুতাকে বেছে নিবেন এবং জুতার সব সমস্যার সমাধান করবে। একই সঙ্গে জুতা আটপৌরে কাজের উপযোগী হয়ে উঠবে আর তৈরি হবে বাণিজ্যিক ভাবে

তথ্য শূত্রঃ প্রাইম খবর